অন্যান্য
নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে: জাফরুল্লাহ
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনসত্যিকারের নির্বাচন কমিশনের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে বলে। বলেছেন গণস্বাস্থ্যে কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে বঙ্গবীর এমএজি ওসমানীর ১০৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ‘মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক ও তার প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। এ আলোচনা সভার আয়োজন করে ‘জাতীয় স্মরণ মঞ্চ’।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সত্যিকারের নির্বাচন কমিশন করতে হলে আমাদের জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে জাতীয় সরকার নয়। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শেখ রেহেনা, তার ছেলে, তোফায়েল আহমদ, মতিয়া চৌধুরী, বিএনপির যারা আছেন তাদের নিয়ে, আর আমরা সাধারণ মানুষ যারা আছি তাদের নিয়ে জাতীয় সরকার করেন।
তিনি বলেন, জাতির সামনে কঠিন সমস্যা আছে। একদিকে করোনা অন্যদিকে ডেঙ্গু। আরেকটা নতুন ভাইরাস, নিপা। তিন রোগেরই চিকিৎসা সহজ। করোনায় সবাইকে টিকা দিতে হবে। সস্তায় টিকা পাওয়া যায়। কিন্তু সন্তায় টিকা কিনলে সরকারের পকেট ভরে না। তাই তারা কিনবে না। ডেঙ্গুর চিকিৎসা ৮০ পয়সার প্যারাসিটামল। মশারি টানাতে হবে আর প্যারাসিটামল খেতে হবে, এটাই চিকিৎসা। কিন্তু এই প্যারাসিটামল বাজারে পাওয়া যায় না। আজ যদি ৮০ পয়সার প্যারাসিটামল পাওয়া না যায় তাহলে উন্নয়ন কতটা হয়েছে ভেবে দেখেন।
ডেঙ্গু সম্পর্কে সচেতন করতে গিয়ে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আপনারা মশারি টানিয়ে ঘুমাবেন। যে কোনো ব্যথা হলে প্যারাসিটামল খাবেন।
গণতন্ত্রহীনতা দেশে সবচেয়ে বড় সমস্যা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সামনের নির্বাচন নিয়ে সরকার নতুন পরিকল্পনা করছে। কারও ভোট দিতে হবে না। এই যে গণতন্ত্র হত্যা করলো, এই হত্যাটা কে করেছে? সেই ঘুষখোর, লুটপাটকারীর নাম কী? তিনি হচ্ছেন খায়রুল হক (সাবেক প্রধান বিচারপতি)। জাতিকে শেষ করে দিয়েছেন। খায়রুল হকের বিচার হওয়া দরকার। একজন লোক হত্যা করলে ফাঁসি হয়, জেল হয়। আমি ফাঁসির বিরুদ্ধে, তাই তার আজীবন সশ্রম কারাদণ্ড হওয়া উচিত।
অন্যরা যা পড়ছেন
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকরা শোষণের শিকার- জানালো জাতিসংঘ
রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
ঈদের পরে দাম বেড়েছে আলু-পেঁয়াজের, কমেছে সবজির
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
অন্যান্য
এক বছর ৩ মাস পর কারামুক্ত হলেন জামায়াত আমির
Published
1 month agoon
মার্চ ১১, ২০২৪By
Anik Mahmudএক বছর তিন মাস কারাভোগের পর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. মো. শফিকুর রহমান কারামুক্ত হয়েছেন। ২০২২ সালের ১২ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাকে আটক করেছিলো।
সোমবার (১১ মার্চ) কাশিমপুর কারাগার থেকে তিনি জামিনে মুক্ত হন। শফিকুর রহমানের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মুজাহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, আটকের পর দিন ১৩ ডিসেম্বর তাকে যাত্রাবাড়ী থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তার সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এরপর একাধিক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
উল্লেখ্য, শফিকুর রহমানের বাড়ি মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলায়। তিনি সিলেট মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। একসময় ছাত্রশিবিরের সিলেট শহর শাখার সভাপতি ছিলেন।
অন্যান্য
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে শুক্রবার বাম জোটের বিক্ষোভ
Published
2 months agoon
ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০২৪By
অনন্যা চৈতীবিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে শুক্রবার (০১ মার্চ) সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। সেদিন বেলা সাড়ে ১১টায় পুরানা পল্টন মোড়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে বলে জোটের এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিদ্যুতের দাম বাড়লে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধিসহ সবকিছুর দাম বাড়বে। এই বাড়তি দাম সাধারণ জনগণকেই দিতে হবে। মানুষের আয় বাড়েনি, বরং প্রকৃত আয় কমে গেছে। এর মধ্যে এই মূল্যবৃদ্ধি সহ্য করার ক্ষমতা সাধারণ মানুষের নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সরকার ভুল নীতি ও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি না দিয়ে মূল্য বৃদ্ধি করেই প্রকারান্তরে জনগণের কাঁধে শাস্তির বোঝা চাপাচ্ছে। বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় কমানোর প্রচেষ্টা সরকার কখনও নেয়নি।
অন্যান্য
পুলিশের বাঁধায় গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ সমাবেশ পণ্ড
Published
2 months agoon
ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০২৪দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, ব্যাংক ‘লোপাট’ ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে সচিবালয় অভিমুখে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ কর্মসূচি পুলিশের লাঠিপেটায় পণ্ড হয়ে গেছে। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী নেতাকর্মীরা সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে মিছিল নিয়ে পল্টন ঘুরে সচিবালয়ের দিকে অগ্রসর হন। এ সময় জিরো পয়েন্ট পার হয়ে সচিবালয় অভিমুখী সড়কে তারা পুলিশের ব্যারিকেডের সামনে পড়েন।
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মঞ্চের কর্মীরা ব্যারিকেডের ভেঙে এগোতে চাইলে পুলিশ লাঠিপেটা শুরু করে।
গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক গণমাধ্যমে বলেন, গুলিস্তান জিরো পয়েন্টের কাছে এ ঘটনায় গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকিসহ অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী মঞ্চের নেতাকর্মীরা এদিন দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে মিছিল নিয়ে পল্টন ঘুরে সচিবালয়ের দিকে অগ্রসর হন। জিরো পয়েন্ট পার হয়ে সচিবালয় অভিমুখী সড়কে তারা পুলিশের ব্যারিকেডের সামনে পড়েন।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, দেশে ব্যাংকে টাকা নেই ডালার ও নেই। অর্থনীতি ধ্বংসের মুখে। সিন্ডিকেট বন্ধ করতে পারে নাই। চাল পেঁয়াজের দাম কত। লোন পেতে হাত পা ধরতে শুরু করেছে। রিজার্ভে টাকা নেই। অপতথ্য সরকার থেকে বেশী দেওয়া হয়। ব্যাংকগুলো ডুবতে শুরু করেছে। রোজায় দাম কমাতে পারবে না সরকার। ৭ জানুয়ারি ভোটের নামে খেলা হলো। ভারতীয় পণ্য বর্জন করলে পুলিশ কিছুই করতে পাবে না। আমরা অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যাবো। গণতন্ত্র মঞ্চ লড়াই করে যাবে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের রমনা জোনের এডিসি শাহ্ আলম সাংবাদিকদের বলেন, উনাদের কর্মসূচি ছিল। এখানে এসে তারা অবস্থান নিয়েছিলেন। কিন্তু ব্যারিকেড ভেঙে কেপিআই এলাকায় ঢোকার চেষ্টা করলে আমরা তাদের সরিয়ে দিয়েছি।
এ সময় কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান শাহ আলম। তবে ঠিক কতজন আটক হয়েছেন, বা তাদের নাম পরিচয় কী, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে কিছু তিনি বলতে পারেননি।
এএম/
জাতীয়
তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ
প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। এই তীব্র গরমের মাঝেও খোলা আকাশের নিচে ঢাকা মেট্রোপিলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা যানজট নিরসনে...
তীব্র দাবদাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে রোববার (২১ এপ্রিল) খুলছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন একসময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে যখন দেশের ওপর দিয়ে তীব্র...
১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে ২৮৫ সেনাসহ ফিরবে মিয়ানমারের জাহাজ
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ২৮৫ জন সদস্যকে মিয়ানমারের জাহাজে নৌপথে ফেরত যাওয়ার ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে।...
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
সারাদেশে চলছে তাপপ্রবাহ। জনজীবন হয়ে উঠেছে অতিষ্ঠ। যশোর-চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিন দিনের...
২ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে যেসব এলাকায়
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি কাজের জন্য শনিবার (২০ এপ্রিল) নারায়ণগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় দুই ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এছাড়াও ওই...
ট্রেনের ধাক্কায় স্ত্রী-সন্তানদের সামনেই প্রাণ গেলো স্বামীর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নোয়াখালী মেইল ট্রেনের ধাক্কায় স্ত্রী-সন্তানদের সামনেই প্রাণ হারিয়েছেন রায়হান মিয়া (৩৫) নামের এক যুবক। ঈদের ছুটিতে স্ত্রী, দুই মেয়ে...
হাসপাতালের আইসিইউ পুড়ে ছাই, রক্ষা পেল ৭ শিশু
রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত শিশু হাসপাতালের কার্ডিয়াক ইউনিটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) এসি বিস্ফোরণে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। পুড়ে গেছে বেড,...
ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝড়সহ শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা করছে আবহওয়া অফিসে। এর মধ্যে সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে তীব্র ঝড় বয়ে যেতে পারে...
ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩ জন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেল পৌনে ৫টার...
হিট অ্যালার্ট জারি, চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি
দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহের তীব্রতা আরও বাড়ার শঙ্কায় তিন দিনের জন্য হিট অ্যালার্ট (তাপমাত্রা সর্তকতা) জারি করেছে আবহাওয়া...
তীব্র দাবদাহে ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে অনন্য উদ্যোগ
তীব্র দাবদাহের মধ্যে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
হেলিকপ্টারে নববধূ নিয়ে এলেন ছাত্রলীগ নেতা
মারামারি করে মাঠ ছাড়ল মোহামেডান, আবাহনীকে জয়ী ঘোষণা
১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে ২৮৫ সেনাসহ ফিরবে মিয়ানমারের জাহাজ
ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে তাপমাত্রা
সমর্থকদের কারণে জরিমানার মুখে বার্সেলোনা
দুটি হলুদ কার্ড দেখেও মাঠ ছাড়তে হলো না মার্টিনেজকে
কাবিলাকে পেয়েই ভোটকেন্দ্রে নাচলেন নাসরিন
ভোটের সময় ছত্তিশগড়ে বিস্ফোরণে নিহত ১, পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
চড়-থাপ্পড়েই বাড়বে নারীদের সৌন্দর্য!
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার5 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক3 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম3 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি5 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ7 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- বাংলাদেশ2 days ago
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
- বাংলাদেশ4 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি