বাংলাদেশ
শাবাশ নির্বাচন কমিশন
Published
4 years agoon
নির্বাচন কমিশন একের পর এক চমক উপহার দিয়ে চলেছে মানুষকে। এর সর্বশেষ কাণ্ড নিজেকে নিজে ক্ষমতাহীন করার বিভিন্ন প্রস্তাব। নানা মহলের সমালোচনার মুখে এ প্রস্তাবগুলো থেকে কমিশন এখন সরে এসেছে বলা হচ্ছে। তবে বিষয়টি এখনো খুব স্পষ্ট নয়। কমিশনের সচিব দাবি করেছেন তাঁরা ‘ভুল করে’ বা ‘বোঝাপড়ার মাধ্যমে’ প্রস্তাবগুলো করেছিলেন। যেভাবেই করা হোক না কেন, এটি বিস্ময়কর, অত বড় একটি সাংবিধানিক কমিশনের জন্য।
সাবেক আমলা কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন এই কমিশন অবশ্য বিস্ময়কর কর্মকাণ্ডের জন্যই খ্যাতিমান। তাদের অতুলনীয় কীর্তির স্বাক্ষর হয়ে আছে ২০১৮ সালের ‘নৈশ’ নির্বাচন। এর আগে ২০১৪ সালে এক অদ্ভুত নির্বাচন আয়োজন করে বসেছিল রকিবউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন তখনকার নির্বাচন কমিশন। সেই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে একাধিক প্রার্থী না থাকায় ভোট গ্রহণ ছাড়াই নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে যায়, নির্বাচনের দিনের আগেই সরকারি দল নির্বাচনে জিতেছে তা নিশ্চিত হয়ে যায়। নজিরবিহীন এ কাণ্ড করার জন্য শতাধিক আসনে নির্বাচন কমিশন নিজেই একজন বাদে অন্য প্রার্থীদের অযোগ্য ঘোষণা করে দেয়। আমার মতো দুর্মুখরা নির্বাচনটির নাম দেয় প্রার্থীবিহীন নির্বাচন।
বিস্ময়ের কশাঘাতে আমরা যারা স্তব্ধ হয়ে বসেছিলাম, তাদের জন্য আরও বিস্ময় বাকি ছিল। ২০১৮ সালে নূরুল হুদার নির্বাচন কমিশন এগিয়ে যায় আরেক ধাপ। এবার আর প্রার্থী নয়, তিন শ আসনে নির্বাচন আয়োজিত হয় প্রায় ভোটারবিহীনভাবে। বিরোধী দলগুলোর প্রার্থিতা বাতিল, প্রার্থী-কর্মী-এজেন্ট গ্রেপ্তার, (কখনো গুলিবিদ্ধ) বা এলাকাছাড়া হওয়ার পর এ নির্বাচনে ভোটারদেরও কষ্ট করতে দেয়নি কমিশন। নির্বাচনের আগের রাতে ভোট বাক্স ভরে ফেলার ব্যবস্থা করা হয় এবং প্রকৃত ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় বহু কেন্দ্রে। ভোটারবিহীন নির্বাচনে সৃষ্টি হয় ভোটের নতুন নতুন রেকর্ড। দুই শতাধিক কেন্দ্রে পুরোপুরি শতভাগ ভোট পড়ে (কিছু কেন্দ্রে তারও বেশি), হাজারের বেশি কেন্দ্রে প্রধান বিরোধী জোটের প্রার্থীরা পান শূন্য ভোট (কিছু কেন্দ্রে বিরোধী দলের সব প্রার্থী মিলে পান শূন্য ভোট) এবং বহু কেন্দ্রে সরকারি দলের প্রার্থীরা পান প্রায় শতভাগ ভোট! সরকারি দল ও তার মিত্ররা বিজয়ী হন ৯৬ শতাংশ আসনে!
বিজ্ঞাপন
এমন নির্বাচন আয়োজন করে বুক ফুলিয়ে চলতে সাহস নয়, প্রয়োজন হয় দুঃসাহসের। সেই দুঃসাহস কমিশন দেখায় নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়ে। এত বড় দুঃসাহসী কাজ করেও কমিশন কোনো প্রশংসা পায়নি। এতে রাগ করেই কিনা জানি না কমিশন এবার উদ্যোগ নিয়েছিল আরও চমকপ্রদ একটি নির্বাচনের। তাদের উদ্যোগ সফল হলে পরবর্তী নির্বাচনটি হতো নির্বাচন কমিশনবিহীন নির্বাচন। এ জন্য তারা নিজেরাই কমিশনের বহু ক্ষমতাকে বাতিল করার প্রস্তাব করেছিল গণপ্রতিনিধিত্ব আইন সংশোধনীর একটি খসড়ায়।
নির্বাচন সফল করার জন্য অন্য অনেক কিছুর মতো প্রয়োজন নির্বাচনী এজেন্ট আর পর্যবেক্ষক নিয়োগ আর প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তার ক্ষমতা। আরও প্রয়োজন আইন লঙ্ঘনকারী প্রার্থীর প্রার্থিতা নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বাতিলের ক্ষমতা। এসব বিষয়ে ক্ষমতা বা কর্তৃত্ব গণপ্রতিনিধিত্ব আইনে আর কমিশনের হাতে না রেখে দেওয়ার প্রস্তাব করেছিল স্বয়ং কমিশন!
২.
কমিশনের উদ্যোগে ‘মুগ্ধ’ নাগরিকদের নিয়ে একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করেছিল সুজন (সুশাসনের জন্য নাগরিক) নামের সংগঠনটি। সেখানে আর ভুল করেননি অনেকে। নিজের সাংবিধানিক ও আইনি ক্ষমতা নিজে কমানোর উদার প্রস্তাবে মুগ্ধ হয়ে কেউ কমিশনকে প্রশংসাবাণী দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন। কেউ প্রশংসা করেছেন করোনাকালে লক্ষাধিক ভোটার ‘হাজির’ করে চারটি আসনে উপনির্বাচন করানোর কীর্তিকে। কেউ প্রস্তাব করেছেন রকিবউদ্দীন আর নূরুল হুদার মতো দুজন সিইসি খুঁজে বের করতে পেরেছে যে সার্চ কমিটি, তাকে ধন্যবাদ জানানোর!
কমিশন এখন বলছে, তারা নাকি ভুল করে ক্ষমতা কমানোর প্রস্তাবগুলো করেছিল। তবে ওয়েবিনারে দেখলাম, কিছু গণ্যমান্য আলোচক সন্দেহ করছেন একবার যখন তারা এ চেষ্টা করেছে, ভবিষ্যতে আবারও করতে পারে তা। আমার নিজের অবশ্য মনে হলো করলেই ভালো একদিক দিয়ে। প্রার্থী, এজেন্ট, পর্যবেক্ষক, ভোটার কারও নিরাপত্তা দিতে আগ্রহী নয় কমিশন, এটি দেখা গেছে আগের নির্বাচনে। যথেষ্ট ক্ষমতাবান হয়েও তারা প্রশাসন আর পুলিশকে তাদের অন্যায় কাজে বাধা দেয়নি। সরকারি দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে হাজারো অভিযোগের পরও তাদের প্রার্থিতা বাতিল বা মৃদু কোনো শাস্তিরও ব্যবস্থা নেয়নি। কাজেই অযথা ক্ষমতার বাতাবরণ রেখে প্রয়োজন কী?
বিজ্ঞাপন
আমি বরং প্রস্তাব করছি সামনের নির্বাচনে কারা প্রার্থী হতে পারবেন, সেটি নির্ধারণের ক্ষমতাও কমিশন দিয়ে দিক সরকারকে। জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানের কাজ নাকি কমিশন সরকারকে দিয়ে দেওয়ার চিন্তা করছে। এ পরিচয়পত্র প্রদানের ক্ষমতা হাতে থাকলে সরকার ভোটার তালিকা করতে পারবে ইচ্ছেমতো। এর সঙ্গে প্রার্থী ঠিক করার ক্ষমতাও সরকারকে দিয়ে দিলে সব ঝামেলা চুকে যায়। কমিশনকে তখন আর গালমন্দ করতে পারবে না কেউ। যে ক্ষমতা আইনেই থাকবে না, সে ক্ষমতা প্রয়োগে অনীহা বা ব্যর্থতার অভিযোগ আর উঠবে না তাদের বিরুদ্ধে। নির্বাচন গোল্লায় যাক, কমিশনের পবিত্রতা তো রক্ষা হবে তাতে। দুধে-ভাতে কমিশনাররা থাকবেন বিনা অপরাধবোধে!
এমন মহৎ চিন্তার জন্য কমিশনকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত না?
৩.
ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার কমিশনের ইচ্ছা বা প্রচেষ্টা অচিন্তনীয়ও বটে। ক্ষমতার জন্য কিনা করে মানুষ। রাজরাজড়ার যুগে এ ক্ষমতার জন্য নিজের পরিবারকে নিকেশ করে দেওয়ার বহু উদাহরণ আছে। মোগল সম্রাট আলমগীর অসাধারণ সমরনায়ক ও শাসক ছিলেন, তাঁর চার যুগের শাসনকাল প্রায় ভারত উপমহাদেশজুড়ে বিস্তৃত ছিল। কিন্তু এর আগে তিনি মসনদে অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্য নিজের তিন ভাইয়ের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ান, অসুস্থ পিতা সম্রাট শাহজাহানকে আমৃত্যু বন্দী করে রাখেন আগ্রার দুর্গে।
একচ্ছত্র রাজতন্ত্রকালে ক্ষমতার জন্য এমন নিষ্ঠুরতা অবশ্য বিরল ছিল না পৃথিবীর কোথাও।
লিবারেটেরিয়ানদের ইতিহাস রচনায় অন্যতম থিমই হচ্ছে ক্ষমতার অদম্য লোভ এবং এর দূষিত প্রভাব। পরের যুগে দু-দুটো বিশ্বযুদ্ধের পর জাতিরাষ্ট্র আর গণতন্ত্রের ধারণার প্রসার ঘটেছে। গণতন্ত্রকালে ক্ষমতায় যাওয়া বা থাকার জন্যও নানা ছলাকলা করা হয়েছে পৃথিবীর বেশির ভাগ রাষ্ট্রে। ক্ষমতায় থাকা সরকারের বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে রেষারেষি হয়েছে ক্ষমতার ভাগ নিয়ে। ক্ষমতা স্বতন্ত্রীকরণ নীতি, সংসদের সার্বভৌমত্ব, সরকারপ্রধানের দায়মুক্তি, সংবিধানের বেসিক স্ট্রাকচার থিওরি, জুডিশিয়াল রিভিউ, ডকট্রিন অব পলিটিক্যাল কোয়েশ্চেন, ফ্লোর ক্রসিং নামে নানা তত্ত্ব ও নীতির সৃষ্টি হয়েছে। এসবই নিজের ক্ষমতা সংহত করার জন্য বা অন্যের ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।
নিজের ক্ষমতা বাড়ানো বা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন দেশের নির্বাচন কমিশনও তৎপর হয়েছে। প্রয়োজনে তারা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে। কিন্তু কোনো দিন কোনো কমিশন (বা সরকারি প্রতিষ্ঠান) নিজের ক্ষমতা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে, এটি কোথাও হয়নি সম্ভবত।
এ উদারতার জন্য কেন পারলাম না আমরা নির্বাচন কমিশনের প্রশংসা করতে? হয়তো এ কারণেই কমিশন তার প্রস্তাব থেকে সরে আসার কথা বলছে এখন। হয়তো প্রশংসা বা প্রণোদনা অন্তত সরকার থেকে না পেলে তারা আর এগোবে না এমন উদার পথে!
সত্যি অনন্য এই কমিশন!
আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক
অন্যরা যা পড়ছেন
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
খাটে পড়ে ছিলো প্রবাসীর মায়ের গলাকাটা মরদেহ
বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিক নিহত
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশ
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
Published
1 hour agoon
মার্চ ২৯, ২০২৪By
Anik Mahmudচলমান বিতর্কের মধ্যে আজারবাইজানে একাদশ বিশ্ব বাকু ফোরামে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘ট্রি অব পিস পুরস্কার’ নিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছে ইউনূস সেন্টার। এতে পুরস্কার গ্রহণের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ইউনূস সেন্টার থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তাদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাকু ফোরামের আয়োজক ‘নিজামী গানজাভি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার’-এর মহাসচিব রভশান মুরাদভ প্রফেসর ইউনূসকে ইমেইলের মাধ্যমে জানান উক্ত সম্মেলনে বক্তব্য রাখা ছাড়াও এর সমাপনী দিনে প্রফেসর ইউনূসকে ইউনেস্কো প্রদত্ত একটি পুরস্কার দেয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ইউনূস সেন্টার ২০২৪ সালের ২১ মার্চ তারিখের প্রেস রিলিজে ইউনেস্কোর পুরস্কারের বিষয়টি উল্লেখ করে। প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত ‘ট্রি অব পিস’ ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য।
এদিকে ইউনূস সেন্টার থেকে বরাবরের মতো মিথ্যাচার করা হয়েছে দাবি করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ড. ইউনূস ইসরায়েলের এক ভাস্করের হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেছেন, যা গাজায় হত্যাযজ্ঞকে সমর্থনের শামিল।
অন্যদিকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ইউনেস্কোর ‘ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পাওয়ার খবরটিকে ‘প্রতারণা’ বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
বাংলাদেশ
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
Published
3 hours agoon
মার্চ ২৯, ২০২৪By
Anik Mahmudঈদযাত্রায় ষষ্ঠ দিনের মতো অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ যারা অগ্রিম টিকিট কিনছেন তারা আগামী ৮ এপ্রিল ভ্রমণ করতে পারবেন।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। দুপুর ২টা থেকে শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকেট বিক্রি। কাউন্টারের বদলে অনলাইনে এই টিকিট ক্রয় করতে হচ্ছে যাত্রীদের।
রেল কতৃপক্ষ জানায়, এবার স্পেশালসহ আন্তঃনগর ট্রেনে ঢাকা থেকে বহির্গামী টিকিট সংখ্যা ৩৩ হাজার ৫০০টি।
এর আগের ঈদগুলোতে ৫ দিনের টিকিট বিক্রি করলেও এবারই সাত দিনের টিকিট বিক্রি করছে রেলওয়ে। ঈদ উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের এই ট্রেন যাত্রার টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গত ২৪ মার্চ। যাত্রীদের সুবিধার্থে শতভাগ টিকিট এবার অনলাইনে বিক্রি করা হচ্ছে।
এর আগে ৩ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে ২৪ মার্চ, ৪ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে ২৫ মার্চ, ৫ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি হয়েছে ২৬ মার্চ, ৬ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে ২৭ মার্চ এবং ৭ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হয়েছে ২৮ মার্চ। এ ছাড়া ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ৯ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে ৩০ মার্চ।
উল্লেখ্য, রেলে যাত্রীদের নিরাপদে ভ্রমণ করতে অগ্নিনিরাপত্তাসহ সার্বিক প্রস্তুতি শেষ করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
জাতীয়
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
Published
8 hours agoon
মার্চ ২৯, ২০২৪জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের । প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯ ছাত্রী ভর্তির বিষয়টি সমাধান না হওয়ার মধ্যেই প্রথম শ্রেণিতে জালিয়াতি করে আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস হয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির একটি বি্শেষ সূত্র জানায়, নতুন এই ভর্তি জালিয়াতির তদন্ত করছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়। ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. সাবিরুল ইসলাম ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং কমিটির চেয়ারম্যান। জালিয়াতি করে প্রথম শ্রেণিতে ৩৬ ছাত্রী ভর্তি করার বিষয়টি প্রাথমিকভাবে সত্যতা পেয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রথম শ্রেণির ৩৬ ছাত্রী ভর্তির বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান ভর্তি সংশ্লিষ্টদের পরবর্তী চার কর্মদিবসের মধ্যে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেন। গত ২৫ মার্চের চিঠিতে জবাব চাওয়া হয়।
ছয় সদস্যের ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায়। ভর্তি কমিটির অন্যান্য সসস্যরা হলেন- ধানমন্ডি প্রভাতি শাখা প্রধান মাহমুদ আহমদ, মূল দিবা শাখার প্রধান শাহ আলম, বসুন্ধরা দিবা শাখার প্রধান জগদীষ চন্দ্র পাল, মূল দিবা শাখার সিনিয়র শিক্ষক চাঁদ সুলতানা ও আজিমপুর প্রভাতি শাখার সিনিয়র শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক আকন্দ।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বায়ান্ন টিভিকে বলেন, প্রথম শ্রেণিতে ৩৬ ছাত্রী ভর্তির বিষয়টি তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না। তদন্ত শেষ হওয়ার পর অমরা এব্যাপারে গণমাধ্যমকে অবহিত করবো।
আপনিতো ভর্তি কমিটির আহবায়ক-তাহলে জালিয়াতির বিষয়টি আপনিই ভাল জানেন-এমন যুক্তির জবাবে তিনি বলেন, দেখেন প্রথম শ্রেণিতে নতুন করে ৩৬ ছাত্রীর ভর্তির ব্যাপারে অভিযোগ পাওয়ার পরই তার তদন্ত করার জন্য কমিটি কাজ করছে। একটু সময় দেন, সবকিছু তদন্তে বেরিয়ে আসবে।
জালিয়াতির মাধ্যমে ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য নিশ্চিত করে গভর্নিং বডির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বায়ান্ন টিভিকে বলেন, ‘ভর্তির বিষয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। ভর্তি সংশ্লিষ্টদের কাছে এবিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯ জন ছাত্রী ভর্তির ঘটনা ফাঁস হওয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির বেইলি রোডে অবস্থিত মূল ক্যাম্পাসের দিবা শাখার (বাংলা ভার্সন) প্রধান মো. শাহ আলম খানকে বরখাস্ত করা হয়।
তাকে ঘটনা ফাঁসের জন্য দায়ী করা হলে তিনি গভর্নিং বডির সভাপতি ও ঢাকার বিভাগীয় কমিশনারের কাছে ভর্তি কমিটির অনিয়মের বিষয়টি লিখিতভাবে তুলে ধরেন। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি দেওয়া লিখিত অভিযোগে শাহ আলম জানান, ‘মূল প্রভাতি বাংলা ভার্সনে ৯ জন, মূল দিবা বাংলা ভার্সনে ২ জন, মূল প্রভাতি ইংরেজি ভার্সনে ২ জন, মূল দিবা ইংরেজি ভার্সনে ৪ জন, ধানমন্ডি দিবা শাখায় ৩ জন, বসুন্ধরা প্রভাতি শাখায় ২ জন, বসুন্ধরা দিবা শাখায় ৩ জনসহ মোট ৩৬ জনকে ভর্তি করা হয়। এসব শিক্ষার্থীদের মিথ্যা তথ্যের মাধ্যমে জাল সনদ ব্যবহার করা হয়। ভর্তির ফরম বাছাইয়ে নীতিমালার ৪ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তাদের ভর্তি বাতিলযোগ্য।
শাহ আলম খানের এই লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর তদন্ত শুরু করতে নড়েচড়ে বসে ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ঢাকা অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান ৩৬ জন ছাত্রী ভর্তির বিষয়ে ভর্তি সংশ্লিষ্টদের পরবর্তী চার কর্মদিবসের মধ্যে জবাব দাখিলের নির্দেশ দেন।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের একটি সূত্র জানায়, তদন্ত কমিটির আহ্বায়কের ওই চিঠিতে বলা হয়, ‘২০২৪ শিক্ষাবর্ষে বেসরকারি স্কুলে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির আবেদন ফরম বাছাইয়ের জন্য মাউশি’র (মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর) নীতিমালা অমান্য করা হয়েছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া যায়। ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভর্তির বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির যাচাই-বাছাইয়ে প্রতীয়মান হয় প্রথম শ্রেণিতে ৩৬ জন শিক্ষার্থীর জন্মসনদ ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র সঠিক নয়। এবং ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি কমিটির বিরুদ্ধে প্রথম শ্রেণির ৩৬ জন শিক্ষার্থী ভর্তির অনিয়মের তথ্য পাওয়া যায়। এমতাবস্থায় গঠিত তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে বর্ণিত প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থী ভর্তি কমিটির সংশ্লিষ্ট সদস্যদের বিনা ব্যর্থতায় আগামী ৪ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দাখিলের জন্য বলা হলো। লিখিত বক্তব্য পাওয়া না গেলে ‘এ বিষয়ে কোনও বক্তব্য নেই’ মর্মে গণ্য হবে।’
প্রসঙ্গত, নতুন ৩৬ জন ছাত্রী ভর্তির আগে প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ১৬৯ জন ছাত্রীকে অবৈধভাবে ভর্তি করানো হয়। এই ঘটনায় ভর্তি বঞ্চিত অভিভাবকদের পক্ষে হাইকোর্টে রিট দাখিল করা হয়। রিটের রায়ে বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচলককে নির্দেশ দেন আদালত।
হাইকোর্টের রায়ের পরই মাউশি ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষকে ১৬৯ জন ছাত্রীর ভর্তি বাতিল করতে নির্দেশ দেয়। তবে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় জানান, হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে অভিভাবকরা আপিল করেন। শুনানি শেষে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায়ের স্থিতাবস্থা জারি করেন।
জাতীয়
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
চলমান বিতর্কের মধ্যে আজারবাইজানে একাদশ বিশ্ব বাকু ফোরামে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘ট্রি অব পিস পুরস্কার’ নিয়ে একটি বক্তব্য...
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
ঈদযাত্রায় ষষ্ঠ দিনের মতো অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। আজ যারা অগ্রিম টিকিট কিনছেন তারা আগামী ৮ এপ্রিল...
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
জালিয়াতি যেনো পিছু ছাড়ছে না রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের । প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত অবৈধভাবে ১৬৯...
বাংলাদেশে বাইডেনের শীর্ষ অগ্রাধিকার কী, স্পষ্ট করলো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিযয় নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আবারও প্রশ্ন উঠেছে। স্থানীয় সময় বুধবার...
হুন্ডিতে ৪০০ কোটি টাকা পাচার : আটক ৫
মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করে ডিজিটাল হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বসেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকা পাচার করেছে একটি চক্র। অভিযান চালিয়ে...
চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর আগের বছর ২০১৯ সালে দেশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থী ছিল ৯২ লাখ ৩ হাজার ৪২৭ জন। ২০২৩...
দুই দশক পর সিরিয়াল কিলার আজরাইল গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের মহেশখালীর আলোচিত সিরিয়ার কিলার মো. লোকমান ওরফে আজরাইলকে দুই দশক পর গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে র্যাব-১৫...
জবির প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় গ্রেপ্তার সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেছেন...
দূষণে বাংলাদেশে বছরে মারা যাচ্ছেন ২ লাখ ৭২ হাজার মানুষ
দূষণ এবং পরিবেশগত স্বাস্থ্যঝুঁকির দিক দিয়ে তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র, পাঁচ বছরের কম শিশু, বয়স্ক এবং নারীদের। এছাড়াও প্রতিবছর...
রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...
রাজধানীতে কর দিয়ে ২৬৮০ বিয়ে
ইউনেস্কোর পুরস্কারের প্রসঙ্গে যা বললো ইউনূস সেন্টার
জাবির হলে সিগারেট থেকে আগুন, এক ছাত্রীকে বহিষ্কারের সুপারিশ
বজ্রপাতে স্কুল ছাত্র নিহত
সিরিয়ায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৩৬ সেনাসদস্য নিহত
ইসরায়েলি বর্বরতা আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত
৮ এপ্রিলের অগ্রিম টিকেট বিক্রি হচ্ছে আজ
সেতু থেকে ১৬৫ ফুট নিচে খাদে পড়ে বাসে আগুন, নিহত ৪৫
প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা আজ, লড়বেন সাড়ে ৩ লাখ
১৬৯ ছাত্রীর পর ভিকারুননিসায় আরও ৩৬ ছাত্রী ভর্তির তথ্য ফাঁস
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে
দ্রুত ভিসা দেওয়ার নির্দেশনা ইতালি দূতাবাসের
প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- বাংলাদেশ6 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে
- আন্তর্জাতিক6 days ago
বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়
- বাংলাদেশ5 days ago
মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা
- বাংলাদেশ5 days ago
৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা
- জাতীয়4 days ago
জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- আন্তর্জাতিক7 days ago
গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া
- এশিয়া3 days ago
যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
- আন্তর্জাতিক7 days ago
গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে