Connect with us

রংপুর

বিলুপ্ত ছিটমহল বিনিময়ের ৭ বছরপূর্তি, এসেছে আমূল পরিবর্তন

Published

on

র্দীঘ ৬৮টি বছর অন্ধকারের জীবন থেকে মুক্তির কথা চিন্তা করাই ছিল স্বপ্ন। এক কথাই বন্দিদশায় জীবন-কাঁটতো তাদের। ছিল না চিকিৎসা ও শিক্ষার ব্যবস্থা। আধুনিক ঘরবাড়ি তো দূরের কথা চলাচলের কোনো রাস্তাঘাটই ছিল না। নদী, খাল, ডোবা এমনকি জমির আইলের ওপর দিয়ে মানুষজন কোনোমতে যাতায়াত করত। পরিচয় গোপন রেখে কিছু বাসিন্দা বাংলাদেশের বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনদের মাধ্যমে পড়াশুনা করেছে। কিছু মানুষ পরিচয় গোপন করে ভয়ে ভয়ে করে অসুস্থ রোগীর চিকিৎসা নিয়েছেন। এভাবেই চলতো তাদের অবরদ্ধ জীবন।

সেখান থেকে বের হয়ে আসার আকুতি ছিল তাদের মনে। সেই সোনালী স্বপ্নের সাত বছর আগে অবসান ঘটেছে সাবেক ছিটমহল বাসিন্দাদের। নাগরিকত্ব পাওয়ার পাশাপাশি ছিটবাসীরা পেয়েছেন আধুনিক জীবন-যাপনের ছোঁয়া।

আজ ৩১ জুলাই। ভারত বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময়ের সাত বছর। ২০১৫ সালের এ দিনে মধ্য রাতে দুদেশে থাকা ছিটমহলগুলো স্ব-স্ব দেশের মূল ভূ-খন্ডের সাথে সংযুক্ত হয়। সমাপ্তি ঘটে ১৬২ ছিটমহলবাসীর ৬৮ বছরের বন্দিদশা। ছিটমহল বিনিময়ের পর থেকেই বঞ্চিত এ মানুষগুলোকে মূলধারায় যুক্ত করতে বিভিন্ন উন্নয়ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে সরকার। এই সাত বছরে আমূল পরিবর্তন হয়েছে ছিটমহলগুলোর। যোগাযোগ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, খাদ্যসহ সামাজিক নিরাপত্বার মতো নাগরীকের মৌলিক অধিকারের সবকিছুই পুরণ করেছে সরকার। দেশের অভ্যন্তরে অন্যান্য ছিটমহল গুলোর মতো উন্নয়ন ঘটেছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার দাশিয়ারছড়া ছিটমহলেও। উন্নয়নের ছোয়ায় পাল্টে গেছে দাসিয়ার ছড়াবাসীর জীবন চিত্র। র্দীঘ ৭ বছরে বদলে গেছে প্রতিটি মানুষের জীবন। ছিটমহল এখন শুধুই ইতিহাস ও অতীত স্মৃতি।

অষ্টমতম বর্ষে পর্দাপনে এই ঐতিহাসিক দিনটি ধরে রাখতে বিলুপ্ত ছিটমহলে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। রোববার ৩১ জুলাই রাত ১২টা ১ মিনিটে কালিরহাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ৬৮টি মোমবাতী প্রজ্জ্বলন শেষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করা বলে জানিয়েছেন সাবেক ছিটমহল আন্দোলনের নেতারা।

বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের যে ১১১টি ছিটমহলের সবচেয়ে বড় এবং আয়তন ৬ দশমিক ৬৫ বর্গকিলোমিটার কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার দাসিয়ারছড়া। ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ হেড কাউন্টিং ২০১৫ সালের রিপোর্ট অনুযায়ী বর্তমানে এখানে ১ হাজার ৩৬৪ টি পরিবারের ৬ হাজার ৫২৯ জন মানুষের বসবাস।

Advertisement

প্রশাসন সুত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে ঘরে ঘরে পৌছে গেছে বিদ্যুৎ। ৫৭ কিমি নতুন লাইনে সংযোগ দেয়া হয়েছে ২হাজারেরও বেশি পরিবারকে। পাকা করা হয়েছে ৪০ কিলোমিটার সড়ক। নির্মান হয়েছে ১টি ৩৬ মিটারের ব্রিজসহ ৫ ব্রিজ ও বেশকিছু কালভার্ট। স্থাপিত হয়েছে তিনটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, এমপিও ভূক্ত হয়েছে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তিনটি কমিউনিটি ক্লিনিক। মসজিদ, মন্দিরসহ রিসোর্স সেন্টার। ডিজিটাল আইসিটি ট্রেনিং সেন্টার, এছাড়ার শতভাগ সেচের আওতায় আনা হয়েছে কৃষি জমি। ৩ হাজার ভিজিডিসহ শতভাগ বাড়িতে নিশ্চিত করা হয়েছে সুপেয় পানি ও সেনিটেশন ব্যবস্থা। বাংলাদেশ শিশু একাডেমি স্থাপন করেছে ১৫টি প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র। এ ছাড়া ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছে ১৪ টি মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কেন্দ্র। সেখানকার বাসিন্দাদের দেয়া হয়েছে ন্যাশনাল আইডি কার্ড ও স্মার্টকার্ড। এসব উন্নয়নে জীবনচিত্রের পরিবর্তন ঘটেছে এখানকার মানুষের।

দাসিয়ারছড়া সমন্বয়পাড়া নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নুর ইসলাম জানান, সম্প্রতি সময়ে সরকার আমার ছিটমহলের ৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিও ভূক্ত হওয়ায় আমরা ছিটমহল বাসী চিরকৃজ্ঞ। তাই আমরা ছিটমহলবাসী আজীবন মনে রাখবো এই সরকারকে। 

ছিটমহলের বাসিন্দা ও কালিরহাট বাজারের মুদি দোকানদার লুৎফর রহমান জানান, শেখ হাসিনা সরকার আমাদেরকে ৬৮ বছরের অন্ধকার জীবন থেকে সকল নাগরিককে মুক্তি দিয়েছে। সরকার আমাদের অনেক উন্নয়ন করেছে। আমার এক ছেলে বিনা টাকায় বিনা সুপারিশে বিজিবিতে চাকরি হয়েছে। শুধু আমার ছেলে না ছিমহলের অনেকেই আর্মি, বিজিবিসহ ভালো ভালো স্থানে ও চাকরি করছে। বাংলাদেশ না হলে এটা সম্ভব হতো না। আমরা এখন গর্বের সহিত বসবাস করছি। তাই যতদিন বেঁচে থাকবো ততদিন আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রীর দোয়া কামানা করেই যাবো।

বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় বাংলাদেশ অংশের দাসিয়ারছড়া ইউনিটের সভাপতি আলতাফ হোসেন জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছিটমহল বিনিময়ের মাধ্যমেই দীর্ঘ ৬৮ বছরের অন্ধকার জীবন থেকে মুক্তি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী  গত ৭ বছরে ছিটমহলের রাস্তা,ঘাট, ব্রিজ-কালভাট,স্কুল-কলেজ,ঘরে ঘরে বিদ্যুতসহ ব্যাপক উন্নয়ন করেছে। আমরা জীবনে ভাবিনী এতো উন্নয়নের ছোয়া পাবো।

তিনি আরও জানান, ছিটমহল বিনিময়ের পর বাংলাদেশ থেকে ৬৫টি পরিবারের ১০৭ জন হিন্দু এবং ১০০ জন মুসলিম ভারতে যায়। আমাদের এই কালিরহাট বাজারে একটি মসজিদ আছে। তার ঠিক ১০০ গজ দূরে একটি বড় মন্দির আছে। যে যার ধর্ম পালন করছে। আমাদের কোনো অসুবিধা নেই। আমরা মুসলিম-হিন্দু মিলে অনেক ভালো আছি। বর্তমান সরকার আমাদের ভালো রেখেছে। তাই এই সরকারের র্দীঘায়ু কামনা করছি।

Advertisement

ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সুমন দাস জানান, ছিটমহলে ইতিমধ্যে সরকারের  নেয়া পরিকল্পনা বেশীরভাগ বাস্তবায়িত হয়েছে। আমাদের যুব সমাজ আইসিটি ট্রেনিং সেন্টারে প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করছে। সম্প্রতি সময়ে সরকার এই ছিটমহলের চারটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিও ভূক্ত করেছে। কয়েক মাস আগে জমি-ক্রয়-বিক্রয়ে জটিলতা থাকলে সেটিও নিরসন হয়েছে। এখন ছিটমহলবাসীরা জমি ক্রয়-বিক্রয় করে রেজিষ্ট্রারীও করতে পাড়ছে। সাবেক ছিটমহলের বাসিন্দাদের মূল জণগোষ্ঠির সাথে তাদের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে যা যা করার দরকার তার পদক্ষেপ নেবে সরকার এমনটাই জানালেন এই  কর্মকর্তা।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ছিটমহল নিয়ে স্থায়ী সমাধানের জন্য ১৯৭৪ সালের ১৬ মে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের ইন্দিরা গান্ধী ‘মুজিব-ইন্দিরা’ স্থলসীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এই চুক্তি দীর্ঘ সময় নানা কারণে বাস্তবায়ন না হলেও আওয়ামী লীগ সরকারের কূটনৈতিক তৎপরতায় ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই মধ্যরাতে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের ছিটমহল বিনিময় সম্পন্ন হয়। ফলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকা ভারতের ১১১টি ছিটমহল বাংলাদেশ পায় এবং সবচেয়ে বড় ছিটমহল দাসিয়ারছড়া বিলুপ্ত হয়ে বাংলাদেশের মূল ভূখন্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়।

Continue Reading
Advertisement

দেশজুড়ে

কন্যা সন্তানকে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করলেন নারী

Avatar of author

Published

on

পঞ্চগড়ে এক মাসের কন্যা সন্তানকে বাজারে বিক্রি করার ঘটনা ঘটেছে। মানসিক ভারসাম্যহীন এক নারী ২ হাজার ৫শ টাকায় বিক্রি করেছিলেন ইসমাইল হোসেন নামে স্থানীয় এক মেকানিকের কাছে । তবে কিছুক্ষণ পর শিশুটিকে আবার ফিরিয়ে নেন ওই নারী।

সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে পঞ্চগড় শহরের মেডিসিন রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, সন্তান বিক্রি করতে আসা ওই নারী একজন মানসিক ভারসাম্যহীন নারী। তিনি জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে ভবঘুরে হয়ে বেড়ান। তার বাড়ি আটোয়ারী উপজেলায় বলে জনিয়েছেন স্থানীয়রা। তবে ওই নারীর পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, এক নারী তার এক মাস বয়সী কন্যা শিশুকে কোলে নিয়ে মেডিসিন রোডে এসে বিক্রি করতে চান। দামও হাকান। এ সময় শহরের ট্রাক টার্মিনাল এলাকার বৃদ্ধ মেকানিক ইসমাইল হোসেন নামের এক বৃদ্ধের সঙ্গে তার দাম নিয়ে দর কষাকষি হয়। পরে ২ হাজার ৫শ টাকা দিয়ে শিশুটিকে কিনে কোলে নেন ওই ব্যক্তি। আবার বিক্রির বেশ কিছু সময় পর এসে শিশুটিকে ফেরত নেন ওই নারী।

ঘটনাটি নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে নেটিজেনদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়।

Advertisement

শিশুটিকে কিনতে যাওয়া বয়স্ক ইসমাইল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, তিনি শহরের মেকানিকের কাজ করেন। বাজারে এসে দেখেন এক নারী তার কোলের শিশুকে বিক্রি করতে চাইছেন। তার নিজের ভাগ্নির কোনো সন্তান নেই। তাই তার জন্য শিশুটিকে প্রথমে ২ হাজার টাকা দিয়ে কিনতে চান। কিন্তু ওই নারী দাম বেশি চাইলে আরও ৫শ টাকা দিয়ে বাঁচাটিকে কিনে নেন। তবে শিশুটিকে কিনে রাখতে পারেননি তিনি। এর কিছুক্ষণ পর ওই নারী আবার দৌড়ে এসে টাকা ফেরত দিয়ে বাচ্চাটিকে নিয়ে চলে যান।

বিষয়টি নিয়ে ওই সময় জেলার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেনের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, আমরা বিষয়টি অবগত নই। তারপরেও বিষয়টি দেখতে সমাজসেবা অফিসারকে অবগত করেছি।

 

 

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার ভারতীয় কাপড়সহ দুই চোরাকারবারী আটক

Avatar of author

Published

on

কাপড়

কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে আনা ৬৬১ পিস ভারতীয় কাপড়সহ (থ্রি পিস ও শাড়ি) দুই চোরাকারবারীকে আটক করেছে ভুরুঙ্গামারী থানা পুলিশ। এসময় চোরাচালানের কাজে ব্যবহৃত দুইটি অটোরিকশা জব্দ করা হয়েছে।

আটকৃতরা হলো, মোঃ আব্দুল হাকিম (৩৩) ও মোঃ মফিজুল ইসলাম (২৮)। তারা দুইজন উপজেলার পূর্ব ভোট হাট গ্রামের আব্দুস ছাত্তারের ছেলে।

শনিবার (২৩ মার্চ) ভোর রাতে উপজেলার সোনাতলি পুকুর পাড় এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ভূরুঙ্গামারী থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম পুলিশ সার্কেল মোর্শেদুল ইসলামের নেতৃত্বে গেলো শক্রবার (২২ মার্চ) গভীর রাতে ভূরুঙ্গামারী থানাধীন সোনাতলী পুকুরপাড় এলাকা থেকে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অবৈধ পথে আনা ভারতীয় ৬৬১ পিস শাড়ি ও থ্রি পিস পাচার করার সময় পূর্ব ভোটহাট গ্রামের কুখ্যাত চোরাকারবারী  আব্দুল হাকিম ও মফিজুল হককে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে।

কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের মিডিয়া মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মোঃ রুহুল আমীন বলেন, গ্রেপ্তারকৃত চোরাকারবারীদের বিরুদ্ধে ভূরুঙ্গামারী থানায় দি স্পেশাল পাওয়া অ্যাক্ট আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। কুড়িগ্রাম জেলায় মাদক নির্মূলের পাশাপাশি চোরাচালান রোধে আমাদের এই অভিযান নিয়মিতভাবে অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

Advertisement
পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

রংপুর

দিনমজুর সেজে মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করলো পুলিশ

Avatar of author

Published

on

গ্রেপ্তার

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে দিনমজুর (কামলা) সেজে মোঃ শাহিন (২৩) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে ২৬২ বোতল ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুরে উপজেলার খাদ্য গুদামের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত শাহিন শেরপুর জেলার বাসিন্দা বলে জানিয়ে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, মাদক ব্যবসায়ী শাহিন স্কুল ব্যাগে করে বিপুল পরিমাণ মাদক নিয়ে শেরপুর যাচ্ছেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রৌমারী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ হিল জামানের নেতৃত্বে (এএস আই) মোঃ আশরাফুল ও কনস্টেবল মোখলেছ দিনমজুর সেজে কৌশলে ২৬২ বোতল ফেনসিডিলসহ শাহিনকে গ্রেপ্তার করে।

রৌমারী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ হিল জামান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই মাদক ব্যবসায়ীকে দিনমজুর সেজে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

পুরো পরতিবেদনটি পড়ুন

জাতীয়

অপরাধ1 hour ago

রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগে রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের...

জাতীয়2 hours ago

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকা পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)...

জাতীয়3 hours ago

কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু

রাজধানীর সবচেয়ে বড় কাঁচামালের আড়ৎ কারওয়ান বাজার স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কারওয়ান বাজারের কোনো দোকানই থাকছে না। শহরকে যানজটমুক্ত করার...

আইন-বিচার3 hours ago

ড. ইউনূস দেশে ফিরলে আসল কাহিনী জানা যাবে : ব্যারিস্টার মামুন

শ্রমিক ঠকানোর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ড. মুহম্মদ ইউনূসের সম্প্রতি পুরস্কারকাণ্ড নিয়ে সমালোচনার ঝড় বইছে। বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন তারি...

বিক্রি বিক্রি
জাতীয়4 hours ago

শিশু ক্রয়ের অর্ডার নিয়ে অপহরণ করতো তারা

রাজধানী ঢাকার হাজারীবাগ থেকে আড়াই বছর বয়সী এক শিশু অপহরণের ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর একটি অপহরণ চক্রকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা...

প্রধানমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী
জাতীয়4 hours ago

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

এলডিসির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তৎপর হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেই সঙ্গে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, সেই বিষয়েও নির্দেশনা...

জাতীয়4 hours ago

জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আমরা যোগাযোগের মধ্যে আছি। নাবিকদের রিলিজ করার জন্য আমরা নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছি। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে, নাবিকদের আনহার্ট (কোনো ক্ষতি যেন...

বাংলাদেশে বাংলাদেশে
জাতীয়6 hours ago

বাংলাদেশে মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে মার্কিন প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে: মিলার

আমরা বাংলাদেশে একটি অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম। বাংলাদেশে অবাধ, পূর্ণাঙ্গ এবং মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।...

মাদকবিরোধী মাদকবিরোধী
অপরাধ7 hours ago

মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। অভিযানে মাদক বিক্রি ও...

দুদকের দুদকের
জাতীয়8 hours ago

দুদকের মহাপরিচালক হলেন মোতাহার হোসেন

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. মোতাহার হোসেনকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বুধবার (২৭ মার্চ)...

Advertisement
টুকিটাকি47 mins ago

পরীক্ষায় উত্তরপত্র দেখায়নি, হল থেকে বেরতেই কোপালো সহপাঠীরা!

ক্রিকেট1 hour ago

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে আম্পায়ার সৈকত

অপরাধ1 hour ago

রেলওয়ের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

খাবার
আন্তর্জাতিক1 hour ago

বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন নষ্ট হয় ১০০ কোটি মানুষের খাবার

জাতীয়2 hours ago

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

ভর্তি -পরীক্ষা2 hours ago

ঢাবির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

টুকিটাকি2 hours ago

টাকার বিছানায় ঘুমান এই নেতা!

স্বাস্থ্য3 hours ago

ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

জাতীয়3 hours ago

কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের প্রক্রিয়া শুরু

বিএনপি3 hours ago

খালেদা জিয়ার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন ডা. জাহিদ

ঢাকা7 days ago

প্রেমের টানে মামিকে নিয়ে পালালেন ভাগ্নে

বাংলাদেশ5 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে থাকা জলদস্যুদের ঘিরে ফেলা হচ্ছে

ডিবি-হারুন
বাংলাদেশ4 days ago

মাস্টারমাইন্ড স্কুলের ছাত্র অপহরণ: চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা

জাতীয়3 days ago

জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজে অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ

বাংলাদেশ4 days ago

৮ জেলায় শক্তিশালী কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টির শঙ্কা

আন্তর্জাতিক6 days ago

গাজায় যুদ্ধবিরতিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব আটকে দিল চীন-রাশিয়া

আন্তর্জাতিক5 days ago

বিশ্বের বৃহত্তম উড়োজাহাজ ‘উইন্ডরানার’ওড়ার অপেক্ষায়

আন্তর্জাতিক6 days ago

গায়ের চামড়া কেটে মায়ের জন্য জুতা বানালেন ছেলে

এশিয়া3 days ago

যেকারণে যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করলেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

ক্রিকেট6 days ago

প্রথম ওভারেই ২ উইকেট পেলেন মোস্তাফিজ

প্রধানমন্ত্রী-শেখ-হাসিনা
জাতীয়1 day ago

গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী

ফুটবল4 days ago

ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু

টুকিটাকি6 days ago

জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!

অর্থনীতি2 weeks ago

বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া

রেশমা
বাংলাদেশ2 weeks ago

রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ

হলিউড3 weeks ago

নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু

ফুটবল3 weeks ago

জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব

টুকিটাকি4 weeks ago

রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর

অর্থনীতি4 weeks ago

গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!

অপরাধ1 month ago

ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা

সর্বাধিক পঠিত