জাতীয়
৭৫০৫ কোটি খরচে একনেকে ৫ প্রকল্প অনুমোদন
সভা শেষে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম সাংবাদিকদের সামনে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
Published
3 years agoon
By
জাকির হোসাইনসাত হাজার ৫০৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা খরচে পাঁচটি প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক)। তার মধ্যে সরকার দেবে সাত হাজার ৪২৬ কোটি ৬১ লাখ এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৭৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এসব প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।
সভা শেষে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম সাংবাদিকদের সামনে বিস্তারিত তুলে ধরেন।
পরিকল্পনা বিভাগের সচিব জানান, অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে চারটিই স্থানীয় সরকার, পল্লীউন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের এবং একটি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের। আর প্রকল্পগুলোর মধ্যে তিনটি প্রকল্প নতুন এবং দুটির সংশোধিত।
অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘যমুনা নদীর ডানতীরের ভাঙন হতে গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি উপজেলাধীন কাতলামারী ও সাঘাটা উপজেলাধীন গোবিন্দি এবং হলদিয়া এলাকা রক্ষা’ প্রকল্প।
বাকি চারটি প্রকল্প স্থানীয় সরকার বিভাগ/স্থানীয় সরকার, পল্লীউন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের। সেগুলোর মধ্যে ‘ঘূর্ণিঝড় আম্ফান ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পল্লী সড়ক অবকাঠামো পুনর্বাসন’ প্রকল্প বাস্তবায়নে খরচ হবে পাঁচ হাজার ৯০৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ‘খুলনা সিটি করপোরেশনের বর্জ্যব্যবস্থার উন্নয়ন’ প্রকল্পে খরচ হবে ৩৯৩ কোটি ৪০ লাখ ৬০ হাজার টাকা। তার মধ্যে সরকার দেবে ৩১৪ কোটি ৭২ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। আর বাস্তবায়নকারী সংস্থা খুলনা সিটি করপোরেশন দেবে ৭৮ কোটি ৬৮ লাখ ১২ হাজার টাকা।
স্থানীয় সরকার, পল্লীউন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সংশোধিত দুটি প্রকল্পের মধ্যে ‘গুরুত্বপূর্ণ পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প: বরিশাল, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা’ প্রকল্পের প্রথম সংশোধন অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
সভায় কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; শিক্ষামন্ত্রী মো. দীপু মনি; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক; বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুকসহ সংশ্লিষ্ট সচিব ও সদস্যরা অংশ নেন।
মুনিয়া
অন্যরা যা পড়ছেন
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান নবম
‘প্রেমিকার দেয়া প্যান্ট ও শার্ট পরে চিরবিদায় নিলেন প্রেমিক’
হাজারো প্রবাসী শ্রমিক-ওমরাহ যাত্রী আটকা পড়েছে শাহজালাল বিমানবন্দরে
পৃথিবীর কাছে আসছে শিংওয়ালা ধূমকেতু- বিরল ঘটনার স্বাক্ষী হচ্ছে বাংলাদেশ
গরমে গর্ভবতীদের পেট ফেঁপে যেতে পারে, যা করনীয়
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
বৈশাখে পুড়ছে দেশ, তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি ছাড়ালো
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বায়ান্ন টিভিকে নিশ্চিত করেছেন।
২০০৫ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে কাতারের তৎকালীন আমির শেখ হামাদ বিন খলিফা আল থানি ঢাকা সফর করেন। ওই সফরের দেড় যুগেরও বেশি সময় পর কাতারের বর্তমান আমির প্রথমবারের মতো ঢাকা সফরে আসছেন। ইরান-ইসরাইলের সাম্প্রতিক সংঘাতের মধ্যে তার এই সফরে মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতি আলোচনায় গুরুত্ব পাবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক সূত্রে জানা গেছে, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির ঢাকা সফরের সময় ঢাকা ও দোহার মধ্যে ব্যবসা ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, বন্দি বিনিময়, দ্বৈত কর প্রত্যাহার ও শুল্ক বিষয়ে পারস্পরিক সহযোগিতাসহ ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে হতে যাওয়া সমঝোতা স্মারকের মধ্যে রয়েছে কাতারে বাংলাদেশি জনশক্তি রপ্তানি, ধর্মীয় বিষয়ে সহযোগিতা, বন্দর ব্যবস্থাপনায় কাতারের প্রতিষ্ঠান মাওয়ানির যুক্ত হওয়া, উচ্চশিক্ষায় সহযোগিতা ও কূটনীতিকদের প্রশিক্ষণ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, কাতারের আমিরের ঢাকা সফরের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে দুই দেশের কূটনীতিকরা কাজ করছেন।
এর আগে, কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সফরকে সামনে রেখে গত সোমবার রাজধানী দোহা থেকে একটি প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসে। প্রতিনিধি দলটি আমিরের নিরাপত্তাসহ সার্বিক বিষয়ে খোঁজ-খবর নেন এবং গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক করেন।
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ, দেশটির সামরিক নেতাদের অনেকের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তাই এক বন্ধুকে খুশি করতে গিয়ে আরেকজনের বিরাগভাজন হতে পারি না। এ বাস্তবতা বুঝে যেটা ভালো, আমরা সেটাই করছি।’
বৃহস্পতিবার বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) মিলনায়তনে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেনাপ্রধান জেনারেল এসএম শফিউদ্দিন আহমেদ।
বিআইআইএসএস চেয়ারম্যান এএফএম গওসোল আযম সরকারের সভাপতিত্বে ‘ডিফেন্স ডিপ্লোম্যাসি : স্ট্র্যাটেজি ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওই সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. আবু বকর সিদ্দিক খান। সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
সেমিনারে সামরিক কূটনীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে চারটি বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়। এসময় বক্তাদের কেউ কেউ মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের প্রতি অধিক গুরুত্বারোপ করে সেনাপ্রধানের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
জবাবে সেনাপ্রধান মিয়ানমারের জেনারেলদের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে বাস্তব সমস্যার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘সামরিক কূটনীতি শুধু সামরিক বিষয়ের ওপর সীমাবদ্ধ নয়। বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সামরিক কূটনীতি চলে। এজন্য সামর্থ্য বাড়াতে হবে। আর সামর্থ্য বাড়ানোর জন্য প্রয়োজন সম্পদ ও বাজেট। সামরিক বাহিনীর কাজ শুধু যুদ্ধ করা নয়; বরং জাতীয় স্বার্থরক্ষায় কিভাবে যুদ্ধ পরিহার করা যায়, সেটাও দেখা সামরিক বাহিনীর কাজ উল্লেখ করে সেনাপ্রধান বলেন, ‘ আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়। এটাও আমাদের ভুললে চলবে না।’
সেনাপ্রধান বলেন, বাংলাদেশের কূটনীতি হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নীতি, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। সামরিক বাহিনী কূটনীতিতে যুক্ত হচ্ছে। কূটনীতি হলো, বিদেশের সঙ্গে জাতীয় স্বার্থরক্ষায় রাষ্ট্রের যে কোনো ব্যক্তির প্রচেষ্টা।
সামরিক বাহিনীর পাঁচটি দায়িত্বের উল্লেখ করে সেনাপ্রধান শফিউদ্দিন বলেন, `সামরিক বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব রাষ্ট্রের সর্বভৌমত্ব রক্ষা করা। দ্বিতীয় কাজ- বেসামরিক প্রশাসনের সহযোগিতায় জাতিগঠনে দায়িত্ব পালন। তৃতীয় কাজ- বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় দুর্যোগ মোকাবিলা করা। দুর্যোগ মোকাবিলা শুধু দেশের ভেতরে নয়। দেশের বাইরেও করা যায়। বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী চীন, ভারত, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, ফিলিপাইন, তুরস্কে দুর্যোগ মোকাবিলায় কাজ করেছে। চতুর্থ কাজ হলো বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা রক্ষা করা। পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনী এই কাজ করছে। পঞ্চম কাজ হলো বিদেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। এটা শুধু শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে নয়। কাতারে পাঁচ হাজারের বেশি লোক পাঠিয়ে এই কাজ সেনাবাহিনী করেছে। এটা শুধু সেনাবাহিনীর লোক নয়, বরং পুলিশ ও বেসামরিক লোকও পাঠানো হয়েছে।‘
জাতিসংঘে শান্তিরক্ষা বাহিনীতে নিজের অংশগ্রহণের স্মৃতিচারণা করে তিনি বলেন, ‘২০১৪ সালের ঘটনা। আমি তখন মধ্য আফ্রিকায় জাতিসংঘ মিশনে নিযুক্ত হয়েছিলাম। ওই বছর ৯ অক্টোবর আমি অ্যামবুশের মুখে পড়ি। সৌভাগ্যবশত ওইদিনই আমি একটি বুলেটপ্রুফ আর্মাড ভেহিক্যাল সঙ্গে নিয়েছিলাম। সেখানে গ্রেনেড নিক্ষেপ হলেও আমি বেঁচে যাই। ওই ঘটনায় অন্য দেশের কয়েকজন সৈন্য প্রাণ দিয়েছেন। কয়েকজন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীসহ অনেকে আহত হন। কারণ, সব যানবাহনই বুলেটপ্রুফ ছিল না। তাই প্রথমে নিজেদের সুরক্ষা করতে হবে। তারপর আমাদের ওপর ম্যান্ডেট বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, জাতিসংঘের প্রেক্ষাপটে আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি, পুরো কাজটাই খুব চ্যালেঞ্জিং। অনেক নিরপেক্ষ থেকে কাজ করতে হয়।’
চিফ অব জেনারেল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, বঙ্গবন্ধুর নীতি ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’- এই নীতিতে বিশ্বাসী বাংলাদেশ। আমাদের ক‚টনীতিকরা সামরিক কূটনীতির প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব ভালোভাবে জানেন। ক্রয়ের ক্ষেত্রেও কোথা থেকে ক্রয় করলে সুবিধা পাওয়া যাবে, সেটা আলোচনা করা হয়। আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করি।
সেমিনারে চারটি বিষয়ভিত্তিক বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়। ‘প্রতিরক্ষা কূটনীতির পরিবর্তনশীল ধারা এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য অর্জন’ শীর্ষক বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. এএসএম আলী আশরাফ। এছাড়া, বিআইএসএস-এর গবেষণা ফেলো এএসএম তারেক হাসান শিমুল ‘ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি : বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা কূটনীতির চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ’, মেজর জেনারেল (অব.) মাইন উল্লাহ চৌধুরী ‘জাতিসংঘ ও অন্যান্য বৈদেশিক মিশনে প্রতিরক্ষা কূটনীতি: দিগন্তের অনুসন্ধান’ এবং এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) মাহমুদ হোসেন ‘প্রতিরক্ষা কূটনীতির বর্তমান চর্চা এবং ভবিষ্যৎ গতিপথ: প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
সেমিনারে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার পদস্থ কর্মকর্তা, বিদেশি দূতাবাসের প্রতিনিধি, উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা, সাবেক কূটনীতিক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী, আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে শৃঙ্খলা জোরদার করতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে সংস্থাটি। নিয়মিতভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা এবং ট্রাফিক পুলিশের অভিযান জোরদারের মাধ্যমে এসব অনিয়ম বন্ধ করে সড়ক দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব বলে মনে করছে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিআরটিএর পরিচালক (রোড সেফটি) শেখ মোহাম্মদ মাহবুব-ই রাব্বানী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অভিযান পরিচালনাসংক্রান্ত নির্দেশনা দেয়া হয়।
এতে বলা হয়েছে, অবৈধ নছিমন-করিমন, থ্রি-হুইলার, ফিটনেসবিহীন মোটরযান ও ড্রাইভিং লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেল সড়ক-মহাসড়কে চলাচল, মোটরযানের অতিরিক্ত গতি এবং মালবাহী গাড়িতে যাত্রী বহন ইত্যাদি অনিয়মের কারণে সম্প্রতি সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে গেছে। নিয়মিতভাবে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা এবং ট্রাফিক পুলিশের অভিযান জোরদারের মাধ্যমে এসব অনিয়ম বন্ধ করে সড়ক দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব।
এতে আরও বলা হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাসে বিআরটিএর সার্কেল অফিসের সহকারী পরিচালকেরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রতিদিন ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চালাবেন। পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত বিআরটিএর কর্মকর্তাদের অভিযান পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হল। পাশাপাশি বিআরটিএর বিভাগীয় পরিচালক ও উপপরিচালকরা এ কার্যক্রম তদারকি করবেন।
এএম/
জাতীয়
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সফরে আসছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। আসছে সোমবার( ২২ এপ্রিল) তিনি ঢাকায় পৌঁছবেন...
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
‘মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে যা করা প্রয়োজন, তা অবশ্যই করা হবে। তবে দেশটির সামরিক নেতাদের সঙ্গে সখ্য ঝুঁকিপূর্ণ।...
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশে আবারও আসছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর দ্বিতীয় বারের মতো বাইডেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের...
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সব মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার পর নড়েচড়ে বসেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ও সড়কে...
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
আসছে শনিবার (২০ এপ্রিল) ঢাকা সফরে আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এক দিনের সফরে ঢাকায় এসে প্রধানমন্ত্রী...
‘চিকিৎসক ও রোগীদের সুরক্ষায় আইন পাস করা হবে’
আমি যেমন চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করবো তেমনি রোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাও আমার দায়িত্ব। আমি চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, রোগীদেরও মন্ত্রী। দুজনের সুরক্ষা...
৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো: রেহমান সোবহান
‘স্বাধীনতার পর ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো।এই সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে আর্থ-সামাজিক উত্তরণ ঘটেছে।’ বললেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা...
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন খন্দকার আল মঈন
নিজ বাহিনী বাংলাদেশ নৌ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। এখনো মঈনের স্থলাভিষিক্ত...
কুকি চিনের ৫৩ সদস্যের রিমান্ড মঞ্জুর
বান্দরবানের রুমা ও থানচি উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি, টাকা ও অস্ত্র লুটের ঘটনার করা মামলায় আটক কেএনএফের ৫৭ জনকে বান্দরবান চিফ...
ধানের খলা দখল নিয়ে ২ পক্ষের সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত অর্ধশতাধিক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের নারী, পুরুষ ও পুলিশসহ অর্ধশতাধিক...
ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, হচ্ছে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা
আজ যারা বন্ধু, কাল তারা বন্ধু থাকবেন এমন নয়: সেনাপ্রধান
মার্কিন প্রতিনিধি দলের ঢাকা সফর: ‘চমক’ নেই, অভিমত বিশ্লেষকদের
বাংলাদেশ-আরব আমিরাতের কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী
ভারতে ৫৪৩ আসনে ৭ দফায় ভোট, বিজেপির টার্গেট ৩৭০ আসন
পদপ্রার্থী নিপুণের অর্থ লেনদেনের অডিও ফাঁস
সড়কে শৃঙ্খলা জোরদারে নতুন সিদ্ধান্ত বিআরটিএ’র
গাড়ির ফিটনেস ও লাইসেন্স ছাড়া ঢোকা যাবে না ফরিদপুরে
ফের পরীক্ষা বর্জনে বুয়েট শিক্ষার্থীরা
আসছেন না ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, যেকারণে স্থগিত হলো ঢাকা সফর
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি
ইসরাইলে ইরানের হামলা: ভূমধ্যসাগরে ঢুকলো রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
যুবকের পায়ুপথ থেকে বের করা হলো ৬ ইঞ্চি ডাব
গায়ের চাদর না পুড়িয়ে বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ান: প্রধানমন্ত্রী
ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ব্রাজিল কোচ জানালেন এটা মাত্র শুরু
জিলাপির প্যাঁচে লুকিয়ে আছে যে রহস্য!
বাজারে লেবুর সরবরাহ বেশি, তবুও দাম চড়া
রাজধানীতে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার কিশোরীর ঠিকানা খুঁজছে পুলিশ
নীল দুনিয়ায় অভিনেত্রী সোফিয়ার রহস্যজনক মৃত্যু
জামালকে ঠিকঠাক বেতন দেয়নি আর্জেন্টাইন ক্লাব
রণবীরের ‘অ্যানিম্যাল’ দেখে শখ, মাইনাস ২৫ ডিগ্রিতে বসলো বিয়ের আসর
গরুর মাংসের দাম কেজি প্রতি পৌনে ৬ লাখ টাকা!
ডিবিতে যে অভিযোগ দিলেন তিশার বাবা
সর্বাধিক পঠিত
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইরান-ইসরায়েল প্রসঙ্গে অবস্থান স্পষ্ট করলো সৌদি
- আইন-বিচার3 days ago
নুরের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
- আন্তর্জাতিক2 days ago
ইসরাইলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- ইসলাম2 days ago
ঈদুল আযহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
- টুকিটাকি3 days ago
অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রকে যৌন নির্যাতন করলেন শিক্ষিকা
- বাংলাদেশ5 days ago
ইসরাইল থেকে সরাসরি ঢাকায় বিমানের অবতরণ- যা জানা গেলো
- জাতীয়7 days ago
নিয়ন্ত্রণে এসেছে বাড্ডার আগুন
- বাংলাদেশ3 days ago
সন্যাসী হতে ২০০ কোটি রুপির সম্পত্তি দান করলেন দম্পতি